২০২৩ সালে চট্টগ্রামের অন্যতম সেরা বিদ্যাপীঠটি
আমাদের বিদ্যালয়ে বই এবং লাইব্রেরী সবিধা আছে
শিক্ষকবৃন্দ মেধা ও প্রজ্ঞা দিয়ে পাঠদান দেওয়া হয়।
মানুষের জ্ঞানের তৃষ্ণা আছে। তৃষ্ণা মেটানোর জন্য মানুষ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে জ্ঞান অর্জন করে। অন্ধকারের কুহেলিকা দূর করে শিক্ষার আলোয় জগতকে উদ্ভাসিত করার নিমত্তে সর্বোপরি শিক্ষা। র গুরুত্ব অনুধাবন করে চট্টগ্রাম জেলার প্রাণকেন্দ্রে ১৯৯৮ সালের প্রতিষ্ঠা করেন হিলভিউ পাবলিক স্কুল নামক এই ঐতিহ্যবাহী বিদ্যাপীঠটি ।

২০২৩ সালে চট্টগ্রামের অন্যতম সেরা বিদ্যাপীঠটি

চট্টগ্রাম জেলার প্রাণকেন্দ্রে ১৯৯৮ সালের প্রতিষ্ঠা করেন হিলভিউ পাবলিক স্কুল নামক এই ঐতিহ্যবাহী বিদ্যাপীঠটি ।
১। “সবার জন্য শিক্ষা” সুনিশ্চিত করার লক্ষ্যে দেশের বাস্তব চাহিদা অনুযায়ি প্রাক্-প্রাথমিক হতে উচ্চ শিক্ষা পর্যন্ত সেবা দান। ২। জাতীয় সমৃদ্ধির লক্ষ্যে আত্ননিবেদিত একটি দক্ষ মানব সম্পদ গঠন। ৩। বাঙ্গালির জাতীয় ঐতিহ্য, কৃষ্টি, সংস্কৃতি ও স্বাধীনতার মূল্যবোধের ধারায় প্রণীত জাতীয় শিক্ষানীতির আলোকে আন্তর্জাতিক ভাষা ইংরেজিতে পারদর্শিতা সম্পন্ন মানব সম্পদ গঠন। ৪। ধর্মীয় ও নৈতিক মূল্যবোধ শিক্ষার পাশাপাশি যুগোপযোগী প্রযুক্তি নির্ভর আধুনিক শিক্ষা সমুন্নত করার কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহন। ৫। এলাকার নিরক্ষরতা দূরীকরন ও মানব সৃষ্ট সমস্যাদি সমাধানে সামাজিক সচেতনতা সৃষ্টি। ৬। জনকল্যাণ মূলক বিভিন্ন সভা-সমাবেশ, মত বিনিময় ও জাতীয় অনুষ্ঠানাদির মাধ্যমে অভিভাবক ও জনসাধারণের মাঝে সমাজ সচেতনতা সৃষ্টি। ৭। শিক্ষক, অভিভাবক ও বিদ্যালয় পরিচালনা পর্ষদ ও শিক্ষানুরাগীদের সাথে মতবিনিময় এর মাধ্যমে জাতীয় ঐতিহ্য ও মূল্যবোধ সংরক্ষণে অনুপ্রেরণা। ৮। দেশের কৃষি-শিল্প, বানিজ্য অর্থনীতি ও বিজ্ঞান-প্রযুক্তি বিকাশের উপযোগী দক্ষতা সম্পন্ন ও সুশিক্ষিত মানব সম্পদ গঠন। ৯। এলাকার বিত্তবানদের সন্তান এর পাশাপাশি গরীব ও মেধাবী শিক্ষার্থীদের উন্নত শিক্ষার সুযোগ প্রদান। ১০। সৃষ্টির সেরা জীব হিসেবে মানুষকে দায়িত্ব ও কর্তব্য পরায়ন মানবতার সেবা ও সভ্যতার বিকাশে অবদান রাখার যোগ্যতা অর্জনে সহযোগিতা করা। ১১। নিরক্ষরতা মুক্ত বাংলাদেশ গঠনে সরকারের লক্ষ্য ও পরিকল্পনা বাস্তবায়নে সার্বিক সহযোগি হিসেবে ভূমিকা পালন।





